Wellcome to National Portal

খাদ্য নিরাপদ রাখার ৫ চাবিকাঠি:

১। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখিঃ (পরিচ্ছন্নতার প্রথম ধাপ, সাবান দিয়ে ধোব হাত; পরিচ্ছন্ন থালা-বাসন, রাখবে সুস্থ সবার জীবন)।

২। কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখিঃ  (কাঁচা মাছ/মাংস, ফলমূল বা শাক-সবজী থেকে আলাদা রাখি; কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখি)।

৩। সঠিক তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে খাবার রান্না করিঃ (সঠিক তাপে ভালভাবে সিদ্ধ করে খাবার রান্না করি)। 

৪। নিরাপদ তাপমাত্রায় খাদ্য সংরক্ষণ করিঃ (রান্না করা খাবার ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিচে সংরক্ষণ করি এবং সংরক্ষণ করা খাবার পরিবেশনের আগে ভালভাবে গরম করি)।

৫। নিরাপদ পানি ও খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করিঃ (নিরাপদ পানি ব্যবহার করি, ফলমূল ও শাক-সবজী নিরাপদ পানি দিয়ে ধুয়ে নেই)।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অজর্নসমূহ

সাম্প্রতিক বছর সমূহের (০১ বছর) প্রধান অজর্নসমূহ: 

নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ এর মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য প্রপ্তির অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, জেলা কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কতৃক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। অফিস প্রতিষ্ঠার পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় মুজিব বর্ষের কর্মসূচির অংশ হিসেবে কোভিড-১৯ এর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে খাদ্যের নিরাপদতা শীর্ষক উপজেলা পর্যায়ে ০৭ টি সেমিনার, শিক্ষা প্রতিষ্টানে ২ টি সেমিনার, ১ টি ক্যারাভান রোড শো ও জেলা পর্যায়ে ১০ টি সভা/সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া, পাবলিক মিটিং, ভিডিও প্রদর্শন, মাইকিং, লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ ইত্যাদি প্রচারণামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বিএফএসএ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয় হতে বিগত ২ অর্থবছরে ১৬০ জন খাদ্যকর্মীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে এ পর্যন্ত ৯০ টি খাদ্য স্থাপনা মনিটরিং এবং ২ টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। খাদ্য পণ্যের গুণগতমান ও নিরাপদতা নিশ্চিতকরণের জন্য বিগত ২ অর্থবছরে ১৩ টি খাদ্য নমুনা পরীক্ষা করার জন্য বিভিন্ন পরীক্ষাগারে প্রেরণ করা হয়েছে এবং নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে জনগণের অভিযোগ ও পরামর্শ গ্রহণের জন্য হটলাইন সেবা ৩৩৩ এ প্রাপ্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।